
ভাই আব্দুল রাহমান
কেউ তাকে ভাবতো ভারবাহী পশু।কেউ ভাবতো লোকটি দরবেশ, ঈশ্বর পাগল ব্রজ্যা ফকির। সে দুটিই হতে পারে। দেখতে লোকটি রোগা, একটু লম্বা। গায়ের রং গমের মতো। তার শরীর একেবারে নগ্ন থাকতো এমন নয়। একটি পুরনো কম্বলে ঢিলেঢালাভাবে মোড়া থাকতো।সবসময় তাকে দেখে মনে হত যে সে আধ্যাত্মিক আলোতে বুঁদ। সে সবসময় আল্লা, ভগবানের ঘর পরিদর্শন করতেন। এক্ষেত্রে তার কোন ধর্মীয় বাদবিচার ছিল না। সিন্ধের সুক্কের জেটিতে সাধারণ মানুষ একত্রে বুথগুলির আশেপাশে জড় হয়ে রেলের গুদাম ঘরের দিকে মুখ করে হিন্দু ধার্মিক কবি সামির বই থেকে শ্লোক পাঠ করতো।আব্দুল রাহমান তাদের সাথে যোগ দিতো এবং আনন্দ সহকারে সে সব মধুর শ্লোক শুনতো।আর মাঝে